কার্যবিধি

আমাদের প্লাটফর্মের সদস্যদের নৈতিক ও ধর্মীয় দায়িত্ব

  • ১। রাষ্ট্র সংস্কারে উপদেষ্টাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করা। তাদের ভুলশুধ্রানর পরামর্শ দেয়া।
  • ২। মানবাধিকার কর্মী হয়ে নিঃস্বার্থ ভাবে জনসেবা ও সমাজসেবা করা।
  • ৩। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
  • ৪। শিশুদের জন্য নেতৃত্বের প্রশিক্ষণ। শিশুদের সামাজিক সচেতনতা, শৃঙ্খলা এবং বুলিং বিরোধী মনোভাব গড়ে তোলা যা মানসিক স্বাস্থ্যের বৃদ্ধিতে সহায়ক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ডিজিটাল ডিভাইসের প্রভাব ব্যাখ্যা করা। জীবন বিপন্নকারী ও আত্বঘাতি প্রচেষ্টা থেকে শিশুদের রক্ষা করা।
  • ৫। ভবিষ্যতের নেতাদের মেধার বিকাশে সহায়তা করা ও তাদের জন্য সভা সমাবেশ আয়োজন করা।
  • ৬। সৃজনশীল এবং অসাম্প্রদায়িক নাগরিক তৈরি করা।
  • ৭। রাজতন্ত্র সমাজতন্ত্র ও গনতন্ত্র সম্পর্কে জনসাধারণকে অবহিত করা ও সচেতন করা।
  • ৮। দেশপ্রেমিক বুদ্ধিজীবী যারা আছেন তাদের একত্রিত করে দেশ গঠন করা।
  • ৯। মেধা, অভিজ্ঞতা, সততা ও দেশের প্রতি যাদের অবদান আছে তাদের থেকে নেতা নির্বাচন করা।
  • ১০। নবিন ও তরুন নেতাদের প্রশিক্ষণ দেয়া
  • ১১। নবিন ও তরুনদের প্রয়োজনে বিদেশে এনে জনশক্তিতে রুপান্তরিত করা।
  • ১২। ভিক্ষাবৃত্তি দূরীকরণ, ক্ষুধার্ত ও আশ্রয়হীনদের পুনর্বাসন করা।
  • ১৩। স্বৈরাচারী সরকার গঠনের সকল পথ বন্ধ করা।
  • ১৪। অকাল মৃত্যু প্রতিহত করা
  • ১৫। দলের সদস্যদের বিনামূল্যে শিক্ষা চিকিৎসা ও আইনগত পরামর্শ দেয়া
  • ১৬। যারা বিগত বছরগুলতে গনহত্যা ও জুলুম করেছে তাদের বিচারের কাঠগড়ায় এনে যথাযথ বিচার করা।
  • ১৭। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজনীতি মুক্ত করা। (Students will be allowed to do politics outside the campus)
  • ১৮। দেশকে দুর্নীতি মুক্ত করা
  • ১৯। বন্যা সমস্যার মূলোৎপাটন করা
  • ২০। আমাদের মাদকমুক্ত এবং সন্ত্রাসমুক্ত সমাজের প্রয়োজন।
  • মাদকের ওপর,সিনিয়র জুনিয়ারদের সাথে বিহেভিয়ার, শিক্ষকদের সম্মান, ধর্মীয় মনস্তাত্ত্বিক, ডিপ্রেশন, মা বাবার সাথে শেয়ারিং, আড্ডার মাধ্যমে স্মোকিং বা খারাপ সঙ্গ পরিহার করা,ফিজিক্যাল একটিভিটিতে সংযুক্ত থাকা।
  • ২১। আধুনিক প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে যুবসমাজকে কৃষিতে উৎসাহিত করা। গ্রামে উচ্চ-তলাবিশিষ্ট আবাসিক ভবন নির্মাণের মাধ্যমে কৃষিজমির পরিমাণ কীভাবে বাড়ানো যায় তা বিশ্লেষণ করা। বন্যা ও ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিবেচনা করে বাড়ি নির্মাণ করা।
  • ২২। আমাদের যুবসমাজের জন্য, বিশেষ করে ১০ থেকে ১২ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয়া উচিত। এটি প্রতিবেশী দেশগুলিকে আমাদের উপর আক্রমণ করার সাহস দেবে না এবং সু-প্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনীর কারণে দেশের অভ্যন্তরীণ সহিংসতাও কমে যাবে। এই ধরনের প্রশিক্ষণ গার্হস্থ্য নির্যাতন, সহিংসতাৎএবং ধর্ষণের ঘটনাও হ্রাস করতে পারে। এছাড়াও, বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সন্ত্রাসবাদের হাত থেকে রক্ষা পাবে এবং শুধুমাত্র এই একটি উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হলে সামগ্রিক অপরাধের হার কমে যাবে।
  • ২৩। ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক করার জন্য একটা মন্ত্রণালয় বা বিভাগ খোলা প্রয়োজন। 
  • ২৪। বিধবা এবং এতিমদের ত্রাণ দেয়া এবং পুনর্বাসন করা।
  • ২৫। ধানের বীজ  বা  চারা বিতরণ এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা।
  • ২৬। পরিবেশ পরিষ্কার পরিছন্ন এবং রক্ষা করা। জলবায়ু পরিবর্তনে জনগনকে সচেতন করা।
  • ২৭। কুটিরশিল্প উদ্যোক্তাদের সহায়তা করা।
  • ২৮। প্রত্যেকটি থানা পর্যায়ে আদালত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে গ্রাম্য সালিশি পরিহার করা এবং সকল গ্রামের বাসিন্দাদের জন্য দ্রুত বিচার ও আদালতে সহজ প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।